1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
লক্ষ্যমাত্র ১৭৯ মে.টন থাকলেও আমনের চাল উৎপাদন হয়েছে ১৫৭ লক্ষ মে. টন আবেগঘন চিরকুট লিখে মুক্তিযোদ্ধার আত্মহনন ডিসেম্বর মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি যে সব ব্যাংকে বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর নাম পরিবর্তন বৈষম্যহীন সাংবাদিক ইউনিটির (এনজেইউ) আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রস্তুতি, খোঁজা হচ্ছে বাসা উপদেষ্টা মাহফুজের ফেসবুক পোস্টের তীব্র প্রতিবাদ ভারতের মেয়ে কানাডা থেকে আসার পর হাসান আরিফের দাফনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত ড. ইউনূস ও উপদেষ্টাদের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে ভিডিও প্রচার, সত্যতা জানালো রিউমর স্ক্যানার কামারপাড়া, আব্দুল্লাহপুর, উত্তরা, তুরাগ এলাকায় সমাবেশ নিষিদ্ধ

‘আয়নাঘর’ ঘুরে যা বললো গুম কমিশন

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) কার্যালয়ে গিয়ে গোপন বন্দিশালা ‘আয়নাঘর’-এর সন্ধান পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন অফ ইনকোয়ারি। আর বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশনের কার্যক্রম শুরুর পর ১৩ কর্মদিবসে ৪০০ অভিযোগ জমা পড়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে গুম সংক্রান্ত কমিশন অফ ইনকোয়ারির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান কমিশনের সভাপতি হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিত জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলটি (জেআইসি) ডিজিএফআইয়ের সদর দপ্তরের ভেতরেই। দোতলা ওই ভবনে ২২টি সেল আছে।

মইনুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক যারা গুম হয়েছেন তাদের অভিযোগগুলো নিয়েই আমরা কাজ করেছি। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদেরও আমরা ডাকব। বক্তব্যের জন্য সমন দেব। অভিযুক্তরা না আসলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

তিনি বলেন, সবচেয়ে বেশি গুমের অভিযোগ এসেছে র‍্যাব, ডিজিএফআই, ডিবি ও সিটিটিসির বিরুদ্ধে। ২৫ সেপ্টেম্বর আমরা ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর পরিদর্শন করেছি। ১ অক্টোবর আমরা ডিবি ও সিটিটিসি পরিদর্শন করেছি। তবে সেখানে কোনো বন্দী আমরা পাইনি। সম্ভবত ৫ আগস্টের পর সেখানে থেকে সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

কমিশনের সভাপতি আরও বলেন, ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অভিযোগ জমা দেওয়ার সময় ছিল। তবে ১০ অক্টোবর পর্যন্ত এই সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। তাদের কাছে ৭৫ জন সশরীরে এসে তাদের বিবৃতি দিয়েছেন। অনেকে ডাকযোগে পাঠিয়েছেন, অনেকে ইমেইলে দিয়েছেন। প্রয়োজনে অভিযোগ নেওয়ার সময়সীমা আরও বাড়ানো হবে। তিন মাসে তদন্ত শেষ হবে কিনা সেটা সামনে বোঝা যাবে বলেও জানান তিনি।

কমিশনের সদস্য নূর খান বলেন, আমরা ভুক্তভোগীর পরিচয় দিয়ে তাঁকে আলাদা করব না। প্রতিটি অভিযোগ আমরা শুনতে চাই। কী হয়েছিল তা জানতে চাই। কীভাবে আইন না মেনে বন্দী করে রাখা হয়েছিল তা বুঝতে চাই।

মূলত ৬ আগস্ট ২০০৯ থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ সালের মধ্যে হওয়া গুমের ঘটনাগুলো খতিয়ে দেখবে এই কমিশন। এরপর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে প্রতিবেদন জমা দেবে গুম কমিশন।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews