1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
লক্ষ্যমাত্র ১৭৯ মে.টন থাকলেও আমনের চাল উৎপাদন হয়েছে ১৫৭ লক্ষ মে. টন আবেগঘন চিরকুট লিখে মুক্তিযোদ্ধার আত্মহনন ডিসেম্বর মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি যে সব ব্যাংকে বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর নাম পরিবর্তন বৈষম্যহীন সাংবাদিক ইউনিটির (এনজেইউ) আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রস্তুতি, খোঁজা হচ্ছে বাসা উপদেষ্টা মাহফুজের ফেসবুক পোস্টের তীব্র প্রতিবাদ ভারতের মেয়ে কানাডা থেকে আসার পর হাসান আরিফের দাফনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত ড. ইউনূস ও উপদেষ্টাদের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে ভিডিও প্রচার, সত্যতা জানালো রিউমর স্ক্যানার কামারপাড়া, আব্দুল্লাহপুর, উত্তরা, তুরাগ এলাকায় সমাবেশ নিষিদ্ধ

দক্ষিণ চট্টগ্রামে চলছে পরিবহন ধর্মঘট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৩৯ বার পড়া হয়েছে

চট্রগ্রাম প্রতিনিধি:

কোনোপ্রকার ঘোষণা ছাড়াই চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে কক্সবাজারসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে কোনো বাস চট্টগ্রাম ছেড়ে যায়নি। পাশাপাশি কক্সবাজার থেকেও কোনো গাড়ি চট্টগ্রামে ঢুকেনি।

শ্রমিকরা জানান, অতিরিক্ত চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় পরিবহন সংগঠনের সেক্রেটারি মুসা অবৈধ শ্রমিক লেলিয়ে দিয়ে প্রকৃত শ্রমিকদের ওপর হামলা করেছে এবং তাদের এক সিনিয়র ড্রাইভারকে মেরেছে। তারা এটার প্রতিবাদে আজ মাঠে নেমেছেন।

বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা অভিযোগ করেন, স্বৈরাচারী হাসিনার মতো সেক্রেটারি মুসা আমাদের রক্ত চুষে খেয়েছে। একটা লোকাল বাস চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে গেলে কক্সবাজার পর্যন্ত যেতে ১ হাজার ৬৮০ টাকা চাঁদা দিতে হচ্ছে। তারা আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীদের মতো নানান সংগঠনের নামে বেপরোয়া চাঁদাবাজি করছে। এর প্রতিবাদ জানাতে গেলে আমাদের ওপর হামলা হয়। আমাদের আন্দোলনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, পরিবহন সংগঠনের নামে এসব চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। শ্রমিকদের ওপর হামলা বন্ধ করতে হবে। এ সেক্টরের শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

আরাকান সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের এক সমন্বয়ক বলেন,‘সেক্রেটারি মুসা গত টার্ম নির্বাচন দেয়নি। নির্বাচন ছাড়াই গত ১৭ বছর আমাদের রক্ত চুষে খেয়েছেন। এখন সে অবৈধভাবে চাঁদাবাজি করতে চাচ্ছে। আমরা আর সেটা হতে দিবো না। তাদের নির্যাতনে গত ১৭ বছরে এ পর্যন্ত ৮ হাজার শ্রমিক এ পেশা ছেড়ে চলে গেছে। আমরা এ স্বৈরাচার আর চাই না।’

বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা সদস্যদের উপস্থিতি দেখা গেছে। এসময় কয়েকটি পরিবহন সংগঠনের নেতাদেরও দেখা গেছে। তারা আন্দোলনরত শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনার চেষ্টা করছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews