মানবতার কণ্ঠ ডেস্ক
নারী টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপে মালয়েশিয়ার বিপক্ষে জিতলে সেমিফাইনালে এক পা, হারলে কার্যত বিদায়–এমন সমীকরণের ম্যাচে ১১৪ রানের বড় জয়ে সেমির পথে এগিয়ে গেল বাংলাদেশের মেয়েরা।
বুধবার শ্রীলঙ্কার ডাম্বুল স্টেডিয়ামে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ২ উইকেটে ১৯১ রানের পাহাড় গড়ে বাংলাদেশের মেয়েরা। জবাবে মালয়েশিয়ার মেয়েরা একের পর এক উইকেট হারিয়ে বেশিদূর এগোতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ৭৭ রানে থেমেছে তাদের ইনিংস।
বাংলাদেশের দেয়া ১৯২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই ধাক্কা খায় মালয়েশিয়া। এক বছর পর জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া জাহানারা আলমের বলে থাইল্যান্ডের ওপেনার আইনা হামিজা হাশিম রানের খাতা খোলার আগেই দিলারা আক্তারের তালুবন্দি হন।
জাহানারার সঙ্গে পরে উইকেট উদযাপনে যুক্ত হন নাহিদা আক্তার ও রিতু মণি। ৪৫ রান তুলতেই ৪ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। এর মধ্যে ২ উইকেট নেন নাহিদা। আর এক উইকেট পেলে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সংক্ষিপ্ত সংস্করণে ১০০ উইকেটের কীর্তি গড়বেন বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা। পরে বিপর্যয় থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি মালয়েশিয়া।
শেষে শুধু পরাজয়ের ব্যবধানটাই কমাতে পেরেছে তারা। ৮ উইকেটে ৭৭ রানের বেশি করতে না পারায় এবারের এশিয়া কাপে কোনো জয় ছাড়াই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিতে হলো মালয়েশিয়াকে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২০ রান করেছেন এলিসা হান্টার।
১৩ রানে ২ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সেরা বোলার নাহিদা।
এর আগে টস জিতে ওপেনিংয়ে নেমে বাংলাদেশকে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন দুই ওপেনার দিলারা ও মুর্শিদা। ৩৩ রানে দিলারা আউট হলে উদ্বোধনী জুটি ৬৫ রানে থামে। তবে সঙ্গী বিদায় নিলেও থাইল্যান্ড ম্যাচের ছন্দটাই মালেয়েশিয়ারে বিপক্ষে ধরে রেখেছেন মুর্শিদা খাতুন। আজ নারী এশিয়া কাপে টানা দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নিয়েছেন বাঁহাতি ওপেনার।
মুর্শিদার পরে ফিফটি করেছেন নিগার সুলতানা জ্যোতিও। সর্বশেষ ম্যাচে ৫০ করা মুর্শিদা আজ ৮০ রানের ইনিংস খেলেছেন। তার ৫৯ বলের ইনিংসটি ১০ চার ও ১ ছক্কায় সাজানো। অন্যদিকে ৩৭ বলে ৬২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক জ্যোতি। ৫ চার ও ২ ছক্কায় ইনিংসটি সাজিয়েছেন জ্যোতি।
ডাম্বুলার ১৯১ রানের ইনিংসটি টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর বাংলাদেশের। ২০১৯ সালে মালদ্বীপের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ২৫৫ রান করে বাংলাদেশ।
এক পা, হারলে কার্যত বিদায়–এমন সমীকরণের ম্যাচে ১১৪ রানের বড় জয়ে সেমির পথে এগিয়ে গেল বাংলাদেশের মেয়েরা।
বুধবার শ্রীলঙ্কার ডাম্বুল স্টেডিয়ামে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ২ উইকেটে ১৯১ রানের পাহাড় গড়ে বাংলাদেশের মেয়েরা। জবাবে মালয়েশিয়ার মেয়েরা একের পর এক উইকেট হারিয়ে বেশিদূর এগোতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ৭৭ রানে থেমেছে তাদের ইনিংস।
বাংলাদেশের দেয়া ১৯২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই ধাক্কা খায় মালয়েশিয়া। এক বছর পর জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া জাহানারা আলমের বলে থাইল্যান্ডের ওপেনার আইনা হামিজা হাশিম রানের খাতা খোলার আগেই দিলারা আক্তারের তালুবন্দি হন।
জাহানারার সঙ্গে পরে উইকেট উদযাপনে যুক্ত হন নাহিদা আক্তার ও রিতু মণি। ৪৫ রান তুলতেই ৪ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। এর মধ্যে ২ উইকেট নেন নাহিদা। আর এক উইকেট পেলে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সংক্ষিপ্ত সংস্করণে ১০০ উইকেটের কীর্তি গড়বেন বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা। পরে বিপর্যয় থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি মালয়েশিয়া।
শেষে শুধু পরাজয়ের ব্যবধানটাই কমাতে পেরেছে তারা। ৮ উইকেটে ৭৭ রানের বেশি করতে না পারায় এবারের এশিয়া কাপে কোনো জয় ছাড়াই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিতে হলো মালয়েশিয়াকে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২০ রান করেছেন এলিসা হান্টার।
১৩ রানে ২ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সেরা বোলার নাহিদা।
এর আগে টস জিতে ওপেনিংয়ে নেমে বাংলাদেশকে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন দুই ওপেনার দিলারা ও মুর্শিদা। ৩৩ রানে দিলারা আউট হলে উদ্বোধনী জুটি ৬৫ রানে থামে। তবে সঙ্গী বিদায় নিলেও থাইল্যান্ড ম্যাচের ছন্দটাই মালেয়েশিয়ারে বিপক্ষে ধরে রেখেছেন মুর্শিদা খাতুন। আজ নারী এশিয়া কাপে টানা দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নিয়েছেন বাঁহাতি ওপেনার।
মুর্শিদার পরে ফিফটি করেছেন নিগার সুলতানা জ্যোতিও। সর্বশেষ ম্যাচে ৫০ করা মুর্শিদা আজ ৮০ রানের ইনিংস খেলেছেন। তার ৫৯ বলের ইনিংসটি ১০ চার ও ১ ছক্কায় সাজানো। অন্যদিকে ৩৭ বলে ৬২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক জ্যোতি। ৫ চার ও ২ ছক্কায় ইনিংসটি সাজিয়েছেন জ্যোতি।
ডাম্বুলার ১৯১ রানের ইনিংসটি টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর বাংলাদেশের। ২০১৯ সালে মালদ্বীপের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ২৫৫ রান করে বাংলাদেশ।
Leave a Reply