1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
  4. manabatarkontho@gmail.com : Afroja Talukder : Afroja Talukder
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
কৃষি পণ্যের দাম অব্যাহত কমতে থাকলে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা !  রাজনৈতিক দলে সাংবাদিকদের ভূমিকা: দলীয় পদ নাকি পেশাদারিত্ব লৌহজংয়ের কুখ্যাত মাদকসম্রাট বিএনপি নেতা শহিদুল হেরোইনসহ গ্রেফতার  ইন্টারপোলে আবেদন: হাসিনা, কাদের, বেনজীরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারির চিঠি ঢাকা- মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে দূর্ঘটনা ঘটিয়ে ছাদবিহীন পাঁচ কিলোমিটার সড়কে যাত্রীবাহী বাস চালালেন চালক  ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের আগে বাংলাদেশ কী করেছিল, সেদিকে নজর দিন: ভারত লৌহজংয়ে পুলিশের মদদে মাদকের রমরমা বাণিজ্য রাজধানীর পল্লবীতে ইসরায়েলের আগ্রাসন বিরোধী বিক্ষোভ কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম গ্রেপ্তার

কোটা নিয়ে হাইকোর্টের রায় স্থগিত

  • প্রকাশিত : বুধবার, ১০ জুলাই, ২০২৪
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
সরকারি চাকরিতে (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেড) মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল করে হাইকোর্টের দেয়া রায় চার সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ। আজ বুধবার (১০ জুলাই) বেলা ১১টায় আপিল বিভাগে শুনানি শেষে এ রায় দেন আদালত। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফিরতে বললেন প্রধান বিচারপতি।

এ আদেশের ফলে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে ২০১৮ সালে সরকারের জারি করা পরিপত্র বহাল থাকছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এর আগে মঙ্গলবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম শুনানির জন্য আজকের দিন ধার্য করেন। শুধু এই মামলার শুনানির দিন ধার্যের জন্য চেম্বার বিচারপতির আদালত বসেছিলেন। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীও হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করেন। ওই আবেদনের শুনানিও একই সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়।

মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়া এবং উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থী আহনাফ সাঈদ খান চেম্বার আদালতের অনুমতি নিয়ে হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করেন।

ওইদিনই আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে সেই আবেনের শুনানির জন্য আজকের দিন ধার্য করেন চেম্বার আদালত। সে অনুযায়ী আজ সকাল ১০টার দিকে আবেদনটি শুনানির জন্য উপস্থাপিত হয়।

শুনানির শুরুতে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, মঙ্গলবার হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে দুই শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। আমাদের রাষ্ট্রপক্ষেরও একটি আবেদন আবেদন রয়েছে। দুটি আবেদন একসঙ্গে সাড়ে ১১টায় শুনানি হলে ভালো হয়। তখন আপিল বিভাগ শুনানির জন্য বেলা সাড়ে ১১টা নির্ধারণ করেন।

এ সময় রিট আবেদনকারী পক্ষের আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী শুনানির জন্য সময় চান। তবে আদালত সময় নামঞ্জুর করে আজ বেলা সাড়ে ১১টায় রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের আবেদন শুনানির জন্য সময় নির্ধারণ করেন। আদালতে শিক্ষার্থীদের পক্ষে ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক।

মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের এক রিটে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে গত ৫ জুন কোটা পুনর্বহাল করে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. মুনসুরুল হক চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ সাইফুজ্জামান জামান। পরে রাষ্ট্রপক্ষ রায়টি স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেন। আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত গত ৯ জুন আবেদনটি শুনানির জন্য ৪ জুলাই নিয়মিত বেঞ্চে পাঠান।

৪ জুলাই হাইকোর্টের রায় স্থগিত করা হয়নি। তবে রায়ের অনুলিপি পাওয়ার পর রাষ্ট্রপক্ষকে নিয়মিত লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করতে বলা হয়েছে। হাইকোর্টের রায় স্থগিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ওপর ৪ জুলাই প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ ‘নট টু ডে’ (আজ শুনানি নয়) আদেশ দেন।

রিট আবেদনকারী পক্ষের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন সর্বোচ্চ আদালত। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। রিট আবেদনকারী পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড মো. জহিরুল ইসলাম।

নবম গ্রেড (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) ও ১০ম থেকে ১৩তম গ্রেডের (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করে ২০১৮ সালে সরকার পরিপত্র জারি করে। ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জারি করা এমন পরিপত্র চ্যালেঞ্জ করে ২০২১ সালে রিট দায়ের করেন অহিদুল ইসলামসহ সাত শিক্ষার্থী। একই বছরের ৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল জারি করেন। ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে চলতি বছরের ৫ জুন রায় দেন হাইকোর্ট।

রায়ের পর জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. মুনসুরুল হক চৌধুরী জানান, পুরো কোটা বাতিল না করে কেবল নবম থেকে ১৩তম গ্রেডের কোটা বাতিল করা হয়েছিল। এটি অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। এখন থেকে এসব গ্রেডে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় তাদের সন্তানদের নিয়োগে আর কোনো বাধা নেই। এরপর ওই রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে।

Discover more at Max-Zero

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews

Powered by Max-Zero