1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
লক্ষ্যমাত্র ১৭৯ মে.টন থাকলেও আমনের চাল উৎপাদন হয়েছে ১৫৭ লক্ষ মে. টন আবেগঘন চিরকুট লিখে মুক্তিযোদ্ধার আত্মহনন ডিসেম্বর মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি যে সব ব্যাংকে বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর নাম পরিবর্তন বৈষম্যহীন সাংবাদিক ইউনিটির (এনজেইউ) আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রস্তুতি, খোঁজা হচ্ছে বাসা উপদেষ্টা মাহফুজের ফেসবুক পোস্টের তীব্র প্রতিবাদ ভারতের মেয়ে কানাডা থেকে আসার পর হাসান আরিফের দাফনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত ড. ইউনূস ও উপদেষ্টাদের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে ভিডিও প্রচার, সত্যতা জানালো রিউমর স্ক্যানার কামারপাড়া, আব্দুল্লাহপুর, উত্তরা, তুরাগ এলাকায় সমাবেশ নিষিদ্ধ

সেন্ট মার্টিনেও জমি কিনেছেন বেনজীর

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৩ জুন, ২০২৪
  • ৪৩ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনে ১০ বছর আগে নিজের নামে ১ একর ৭৫ শতক জমি কেনেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমদ। আর কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভের ইনানী সৈকতে তাঁর স্ত্রী ও তিন মেয়ের নামে কেনেন আরও ৭২ শতক জমি। সে সময় বেনজীর আহমেদ ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার ছিলেন।

সেন্ট মার্টিন ও ইনানী সৈকত এলাকায় কেনা বেনজীরের এসব জমিতে এখন পর্যন্ত কোনো স্থাপনা তৈরি করা হয়নি। সেন্ট মার্টিন দ্বীপের বিশাল জমিটি কংক্রিটের পিলারে কাঁটাতারের সীমানা দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে।

সম্প্রতি সরেজমিনে দ্বীপের দক্ষিণ পাড়ায় দেখা গেছে, কাঁটাতারের নিচে কিছু অংশে পাথরের স্তূপ। রাস্তার দিকের অংশে বড় একটি ফটক। ফটকের পাশে কয়েক মাস আগেও জমির মালিক হিসেবে বেনজীর আহমেদের নামে সাইনবোর্ড টাঙানো ছিল। এখন সেই সাইনবোর্ড নেই জানান স্থানীয় ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য নজির আহমদ । দ্বীপের মানুষ জানে জায়গাটির মালিক সাবেক আইজিপি। এ কারণে ওই জমিতে কেউ ঢোকে না।

বেনজীরের জমিগুলো দেখাশোনা করেন সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক আবদুর রহমান। তিনি সেখানকার আবাসিক হোটেল সেন্ডশোর–এর মালিক। ২০১৪ সালে স্থানীয় ২২ জনের কাছ থেকে বেনজীর ১ একর ৭৫ শতক জমি কেনার কথা স্বীকার করে আবদুর রহমান বলেন, দ্বীপের দক্ষিণ পাশের বিশাল এই জায়গা পরিত্যক্ত ছিল, মাটির নিচে পাথর থাকায় চাষাবাদ হয় না। তখন প্রতি কানি (১ কানিতে ৪০ শতক) জমি বিক্রি হয়েছিল ৬-৭ লাখ টাকা দামে। দলিল রেজিস্ট্রির সময় বেনজীর আহমেদ টেকনাফ আসেননি জানিয়ে আবদুর রহমান বলেন, সেন্ট মার্টিনে বেনজীরকে তিনি ১৮৫ শতাংশ জমি কিনে দিয়েছিলেন। এর মধ্যে ১৭৫ শতাংশের (পৌনে দুই একর) নাম খতিয়ান হয়েছে।

বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে সম্প্রতি দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে বিপুল সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ ওঠে। এরপর তাঁর জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অনুসন্ধান করছে দুদক। সংস্থাটি এখন পর্যন্ত বেনজীর ও তাঁর পরিবারের নামে গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুরে ৬২১ বিঘা জমি, ১৯টি কোম্পানির শেয়ার, গুলশানে ৪টি ফ্ল্যাট, ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, ৩৩টি ব্যাংক হিসাব এবং তিনটি বিও হিসাব (শেয়ার ব্যবসার বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট) খুঁজে পেয়েছে। আদালতের আদেশে এসব সম্পদ জব্দ ও অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews