1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
  4. manabatarkontho@gmail.com : Afroja Talukder : Afroja Talukder
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক চলছে জামাতকে ভালোবাসতে শুরু করেছে সাধারণ জনগণ: অধ্যাপক এবিএম ফজলুল করীম ৮,২০০ ঘণ্টা বিমান ওড়ানোর অভিজ্ঞতা ছিল পাইলটের, তবু এড়ানো গেল না দুর্ঘটনা! অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডা মুখ থুবড়ে পড়েছে : জিল্লুর রহমান গত দুই দশকে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির সূচকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে – বিশ্বব্যাংক  ড. ইউনূসকে বিধ্বস্ত, ক্লান্ত ও অপমানিত বলে মনে হয়েছে : গোলাম মাওলা রনি ‘ড. ইউনূস ৫ বছর থাকলে দেশের মালিকানাও বিক্রি করে দেবে’ শ্বাসনালিতে খিচুড়ি আটকে ৮ মাস বয়সী শিশুর মৃত্যু এয়ার ইন্ডিয়া বিমানের এক ব্রিটিশ যাত্রী জীবিত উদ্ধার ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত

৪০ বছর আগের চীনা যুদ্ধবিমানে কুপোকাত রাফায়েল, পেছনের গোপন রহস্য কী?

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫
  • ৬৭ বার পড়া হয়েছে

ভারত-পাকিস্তান সামরিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে বিশ্বজুড়ে যুদ্ধবিমান নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষত, দাবি উঠেছে—তৃতীয় প্রজন্মের একটি চীনা যুদ্ধবিমান দিয়েই পাকিস্তান ভারতীয় ফরাসি ফাইটার জেট ‘রাফায়েল’ ধ্বংস করেছে। কিন্তু ৪০ বছর আগে নির্মিত একটি যুদ্ধবিমান কীভাবে আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে এতটা কার্যকর হলো—এই প্রশ্নে সরব হয়েছেন বিশ্লেষকরা।

সম্প্রতি বিমানটির অন্যতম প্রধান ডিজাইনার জিপিন প্রকাশ করেছেন বিমানটির কিছু গোপন ক্ষমতা ও কৌশলগত বৈশিষ্ট্য। চীনের তৈরি জে-১০, যা ‘ভিগোরাস ড্রাগন’ নামেও পরিচিত, আবারো উঠে এসেছে আলোচনার কেন্দ্রে।
১৯৮০-এর দশকে চীনের চেংদু এয়ারক্রাফট ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোম্পানি এই যুদ্ধবিমান তৈরির প্রকল্প হাতে নেয়। সিঙ্গেল ইঞ্জিন, সিঙ্গেল সিট ও মাল্টিরোল এই ফাইটার জেট প্রথম আকাশে ওড়ে ১৯৯৮ সালে। তবে প্রশ্ন রয়ে গেছে—৪০ বছর আগের এই প্রযুক্তি কীভাবে বর্তমান প্রজন্মের রাফায়েল-এর মতো উন্নত ফাইটার জেটকে পরাস্ত করল?

বিমানটির ডিজাইনাররা জানাচ্ছেন, জে-১০ এর বিশেষ “ক্যানার্ড উইং” ডিজাইন এটিকে বাড়তি কৌশলগত সুবিধা দেয়। এই ডানা ঘূর্ণাবর্ত তৈরি করে, ফলে পাইলট দ্রুত দিক পরিবর্তন করতে পারেন ও শত্রুর হামলা এড়িয়ে যেতে পারেন। একই সঙ্গে এটি স্থিতিশীলতা ও উচ্চগতির সক্ষমতা বাড়ায়।

এছাড়াও, স্টেলথ প্রযুক্তির ব্যবহারে বিমানটি শত্রু রাডারের চোখ এড়িয়ে চলতে সক্ষম। ককপিটে ব্যবহার করা হয়েছে বিশেষ আবরণ, যা বিমানের প্রতিচ্ছবি রাডারে ধরা পড়া থেকে বিরত রাখে।

পুরনো হলেও, জে-১০-এ সংযোজন করা হয়েছে আধুনিক রাডার ও অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। এই রাডার প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরের টার্গেটও শনাক্ত করতে পারে এবং সফলভাবে আক্রমণ চালাতে সক্ষম।

আরও আছে ১১টি এক্সটার্নাল হার্ড পয়েন্ট—যার ফলে বিমানটি একাধিক দূরপাল্লার মিসাইল বহনে সক্ষম। চীন এর বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্ট তৈরি করেছে, যার মধ্যে অন্যতম জে-১০সি। ২০২২ সালে পাকিস্তান এই জে-১০সি ই ভার্সনটি নিজেদের বিমান বাহিনীতে যুক্ত করে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, আধুনিকীকরণ আর কৌশলগত নকশার কারণে ৪০ বছর আগের এই যুদ্ধবিমান আজো যুদ্ধক্ষেত্রে ভয়ংকর প্রতিদ্বন্দ্বী

Discover more at Max-Zero

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews

Powered by Max-Zero