1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
  4. manabatarkontho@gmail.com : Afroja Talukder : Afroja Talukder
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ১১:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক চলছে জামাতকে ভালোবাসতে শুরু করেছে সাধারণ জনগণ: অধ্যাপক এবিএম ফজলুল করীম ৮,২০০ ঘণ্টা বিমান ওড়ানোর অভিজ্ঞতা ছিল পাইলটের, তবু এড়ানো গেল না দুর্ঘটনা! অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডা মুখ থুবড়ে পড়েছে : জিল্লুর রহমান গত দুই দশকে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির সূচকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে – বিশ্বব্যাংক  ড. ইউনূসকে বিধ্বস্ত, ক্লান্ত ও অপমানিত বলে মনে হয়েছে : গোলাম মাওলা রনি ‘ড. ইউনূস ৫ বছর থাকলে দেশের মালিকানাও বিক্রি করে দেবে’ শ্বাসনালিতে খিচুড়ি আটকে ৮ মাস বয়সী শিশুর মৃত্যু এয়ার ইন্ডিয়া বিমানের এক ব্রিটিশ যাত্রী জীবিত উদ্ধার ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত

মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায় ‘জামায়াতে ইসলামীর’ নাম, কী বলা হয়েছে

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫
  • ৭০ বার পড়া হয়েছে

মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে মঙ্গলবার রাতে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। সেই সংজ্ঞায় কাদের বিরুদ্ধে, কোন কোন সংগঠন দল বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বলা হবে সেটি স্পষ্ট করা হয়েছে।

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) আইন সংশোধন করে গতকাল মঙ্গলবার রাতে নতুন অধ্যাদেশ জারি করে

নতুন সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, (১২) “মুক্তিযুদ্ধ” অর্থ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ মার্চ হইতে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষায় হানাদার ও দখলদার পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনী এবং তাহাদের সহযোগী রাজাকার, আলবদর, আলশামস, তৎকালীন মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলাম এবং দালাল ও শান্তি কমিটির বিরুদ্ধে পরিচালিত যুদ্ধ।

তবে মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায় তৎকালীন জামায়াতে ইসলামীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

উপরোক্ত দল, সংগঠন বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন, এরূপ সব বেসামরিক নাগরিক ওই সময় যাঁদের বয়স সরকার নির্ধারিত সর্বনিম্ন বয়সের মধ্যে; এবং সশস্ত্র বাহিনী, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর), পুলিশ বাহিনী, মুক্তিবাহিনী, প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার (মুজিবনগর সরকার) ও ওই সরকারের স্বীকৃত অন্যান্য বাহিনী, নৌ কমান্ডো, কিলো ফোর্স, আনসার সদস্যরা বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবেন।

মুক্তিযুদ্ধের সহযোগীর সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে দেশের অভ্যন্তরে বা প্রবাসে অবস্থান করে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দীপিত করা এবং মুক্তিযুদ্ধকে বেগবান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনকে ত্বরান্বিত করার প্রয়াসে সংগঠকের ভূমিকা পালন, বিশ্বজনমত গঠন, কূটনৈতিক সমর্থন অর্জন এবং মনস্তাত্ত্বিক শক্তি অর্জনের প্রেক্ষাপটে যেসব বাংলাদেশের নাগরিক প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ ও সহযোগিতা করেছেন।

এই শ্রেণিতে কারা মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবেন, তা-ও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।

এদিকে মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্যে বলা হয়েছে, “মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য” অর্থ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১০ এপ্রিল তারিখে মুক্তিযুদ্ধকালীন গঠিত প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার (মুজিবনগর সরকার) কর্তৃক স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে উল্লিখিত বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য (Equality), মানবিক মর্যাদা (Human Dignity) ও সামাজিক ন্যায়বিচার (Social Justice) নিশ্চিতকল্পে নির্ধারিত লক্ষ্য

Discover more at Max-Zero

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews

Powered by Max-Zero