1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
  4. manabatarkontho@gmail.com : Afroja Talukder : Afroja Talukder
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ০৯:৪২ অপরাহ্ন

মোবাইল ফোনের টাওয়ারে হুমকিতে প্রকৃতি

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬৮ বার পড়া হয়েছে

নানা জাতের কীটপতঙ্গ আর পাখ-পাখালির জীবন হুমকিতে পড়েছে ফোন কোম্পানির টাওয়ারের কারণে। মোবাইল ফোন টাওয়ার নির্মাণে এসব ক্ষতিকর দিক বিবেচনা না করেই জনবসতিপূর্ণ এলাকাসহ সংরক্ষিত বনেও নির্মাণ করা হচ্ছে। বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে টাওয়ারের রেডিয়েশনের কারণে প্রকৃতির ক্ষতিকারক দিকগুলো।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইলের রেডিয়েশন বন্যপ্রাণীর মারাত্মক ক্ষতি করে। পাখি, মৌমাছিসহ নানা কীটপতঙ্গের প্রজনন এবং শারীরিক ক্ষতি করে। মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত রেডিয়েশনের কারণে বিভ্রান্ত হয়ে তারা পথ হারিয়ে ফেলে। বর্তমানে টাওয়ার আছে এমন এলাকায় মৌমাছির তেমন দেখা মেলে না। মোবাইল টাওয়ার এর তরঙ্গ শক্তি মৌমাছিকে বিভ্রান্ত করে। মৌমাছিকে বিক্ষিপ্তভাবে ছোটাছুটি করতে বাধ্য করে।
বিশেষজ্ঞরা স্বীকার করছেন, রেডিয়েশনের কারণে পাখি ও কীটপতঙ্গ কমে যাচ্ছে। বাংলাদেশে এ নিয়ে তেমন কোন গবেষণা হয়নি জানিয়ে জাবি’র প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ ড. মনিরুল এইচ খান বলেন, ‘সাধারণভাবে আমরা বুঝতে পেরেছি রিডিয়েশন প্রাণীদের ক্ষতি করে।


বন বিভাগ জানিয়েছে, মোবাইলের টাওয়ার থেকে আসা রেডিয়েশনের প্রভাবে পাখিদের ডিম নষ্ট হয়। প্রাণীর জীবনযাত্রায়ও প্রভাব পড়ে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, হাই-রেডিয়েশন থেকে বাঁচতে আচরণ বদলে গেছে পাখিদের। হাঁসগুলো রেডিয়েশন থেকে বাঁচতে বারবার জলের মধ্যে মাথা ডুবিয়ে দিচ্ছে। প্রাণে বাঁচতে কিছু হাঁস এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে। তদন্ত রিপোর্টে জানানো হয়, পাখির শরীরে কোনরকম বিষ পাওয়া যায়নি। তবে দেহে প্রচুর অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের প্রমাণ মিলেছে।
প্রতিবেদন বলছে, তরঙ্গের ফলে প্রাণীর দেহকোষগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ব্যাহত হয়। ফলে পশু-পাখির দেহের টিস্যু দুর্বল হয়ে যায়। বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্রম ব্যাহত হয়। এছাড়া বন্যপ্রাণীর জন্য সংরক্ষিত এলাকায় নেটওয়ার্ক টাওয়ার স্থাপনের ফলে জেনারেটরের শব্দ ও কম্পনের কারণে বন্যপ্রাণীর স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত হয়।
অপর এক প্রতিবেদনে জানা যায়, উড়ে যাওয়ার সময় পাখির শরীর ও মস্তিষ্কে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে। এছাড়া ওই চৌম্বক ক্ষেত্রের ভেতর বাসা বোনা পাখির ডিম পাড়তে সমস্যা হয়, ডিম পাড়লেও ছানা ফোটে না। মৌমাছিরা চুম্বকীয় এলাকায় উড়ে গেলে ভুলে যায় কোথায় ছিল তার মৌচাক, দিগভ্রান্ত হয়ে উড়ে যায় অন্যদিকে এবং আর চাকে ফিরতে পারে না।
শাবি’র সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তাক আহমদ জাগো নিউজকে বলেন, ‘রেডিয়েশনের কারণে পাখি এবং কীটপতঙ্গের প্রজনন ক্ষমতা কমে যায়, বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। মোবাইলের টাওয়ার বন্যপ্রাণী এবং গাছের জন্য ক্ষতিকর

Discover more at Max-Zero

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews

Powered by Max-Zero