1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
লক্ষ্যমাত্র ১৭৯ মে.টন থাকলেও আমনের চাল উৎপাদন হয়েছে ১৫৭ লক্ষ মে. টন আবেগঘন চিরকুট লিখে মুক্তিযোদ্ধার আত্মহনন ডিসেম্বর মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি যে সব ব্যাংকে বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর নাম পরিবর্তন বৈষম্যহীন সাংবাদিক ইউনিটির (এনজেইউ) আত্মপ্রকাশ তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রস্তুতি, খোঁজা হচ্ছে বাসা উপদেষ্টা মাহফুজের ফেসবুক পোস্টের তীব্র প্রতিবাদ ভারতের মেয়ে কানাডা থেকে আসার পর হাসান আরিফের দাফনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত ড. ইউনূস ও উপদেষ্টাদের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে ভিডিও প্রচার, সত্যতা জানালো রিউমর স্ক্যানার কামারপাড়া, আব্দুল্লাহপুর, উত্তরা, তুরাগ এলাকায় সমাবেশ নিষিদ্ধ

ফুঁসে উঠছে গোমতী নদী, রেড অ্যালার্ট জারির পরামর্শ

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে ধেয়ে আসা পানিতে ক্রমেই ফুঁসে উঠেছে কুমিল্লার গোমতী নদী। ইতোমধ্যে প্রায় চার হাজার হেক্টর এলাকার ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। বৃষ্টি ও ঢলের পানি ক্রমাগতভাবে বাড়ছে। দ্রুতই দুকূল ছাপিয়ে ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়বে বলে আশঙ্কা স্থানীয় বাসিন্দাদের।

বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কায় জেলা প্রশাসনকে রেড অ্যালার্ট জারি করতে বলেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সকাল ১০টা পর্যন্ত পানি বিপৎসীমার ৭১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।

পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ ওয়ালিউজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, পানি আরও বাড়তে পারে। বাঁধ রক্ষায় সেনাবাহিনী, জেলা প্রশাসন, পাউবো, উপজেলা প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট এলাকার পুলিশ, জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা কাজ করছে। পানির লেভেল আরও বাড়তে পারে। বাঁধের বেশ কিছু ঝুঁকিপূর্ণ অংশ দিয়ে বুধবার থেকে লোকালয়ে পানি ঢুকছে। এ ধরনের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়দের সহায়তায় পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছি।

প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ ওয়ালিউজ্জামান আরও বলেন, জেলা প্রশাসনকে জানিয়েছি রেড অ্যালার্ট জারি করতে। কারণ যে কোনো সময় দুর্ঘটনা হতে পারে। নদীতে ক্রমাগত পানির লেভেল বেড়েই চলেছে।
কুমিল্লা জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত কুমিল্লা জেলায় ৩৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বন্যাদুর্গতদের মাঝে শুকনো খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। পরিস্থিতি অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।

এদিকে,টানা বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলে ডাকাতিয়া ও কাঁকড়ী নদীর পানি বেড়ে গিয়ে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম, নাঙ্গলকোট উপজেলাসহ অধিকাংশ এলাকার ফসলি জমিসহ বসতবাড়ি, পশুপাখির খামার ভেসে যাওয়াসহ, চলাচল ব্যবস্থা চরমভাবে বাঁধাগ্রস্থ হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews