1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
  4. manabatarkontho@gmail.com : Afroja Talukder : Afroja Talukder
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রাজধানীর পল্লবীতে ইসরায়েলের আগ্রাসন বিরোধী বিক্ষোভ কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম গ্রেপ্তার আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে এসএসসি পরীক্ষা রাশিয়ান শহীদ সেনাদের প্রতি সেনাপ্রধানের শ্রদ্ধা  গাজীপুরে ঝুটের গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট নতুন শুল্কনীতি ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, চীনের জন্য বাড়ল লিঙ্গ পরিবর্তন করতে এসে দিল্লিতে গ্রেপ্তার ৫ বাংলাদেশি জুলাই গণ–অভ্যুত্থান হত্যাচেষ্টা মামলা আইনজীবী তুরিন আফরোজা কে গ্রেপ্তার লৌহজয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, গুলিবর্ষণ ও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে: দুই পক্ষের দায় অস্বীকার। 

সংসদীয় শাসনব্যবস্থা হল গণতন্ত্রের সর্বোচ্চ প্রতীক—স্পীকার 

  • প্রকাশিত : শনিবার, ৮ জুন, ২০২৪
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

মানবতার কণ্ঠ ডেস্ক

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেছেন, সংবিধান হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার নিমিত্তে সর্বোচ্চ আইন। বাংলাদেশের সংবিধান লাখো শহীদের রক্তে ভেজা দলিল। সাংবিধানিকভাবে গণতন্ত্র রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য আদর্শ শাসনব্যবস্থা। তিনি বলেন, সংসদীয় শাসনব্যবস্থা হল গণতন্ত্রের সর্বোচ্চ প্রতীক।

তিনি আজ রাজধানী ঢাকার সুপ্রীমকোর্ট অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্ট কর্তৃক আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন জুডিশিয়ারি এক্রোস দ্য বর্ডারস’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হোসেনের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মো: এনায়েতুর রহিম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন নেপালের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি বিশ্বম্ভর পিডি শ্রেষ্ঠ।

স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় মানবাধিকার চর্চার মাধ্যমে সাংবিধানিক কাঠামো দৃঢ় হয়ে থাকে।

স্পীকার বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি লাভের পরপরই স্বাধীন দেশের জন্য একটি সংবিধান রচনায় নিজেকে ব্যাপৃত করেন। মাত্র ৯মাসের মধ্যেই একটি পূর্ণাঙ্গ সংবিধান রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রণয়ন করেন যেটি ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয়। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সম্মোহনী নেতৃত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুণ:প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়।

তিনি বলেন, রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের মধ্যে অন্যতম একটি অঙ্গ হল বিচারবিভাগ। নিরবচ্ছিন্ন গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও বিচার বিভাগের জবাবদিহিতার মধ্যকার ভারসাম্য রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এসময় স্পীকারকে বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে সম্মাননা ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। তিনি এসময় প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের সাথে একটি গ্রুপ ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে ভুটানের হাইকোর্টের বিচারপতি লোবজাং রিনজিন ইয়ার্গে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র এডভোকেট ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন এবং এটর্নি জেনারেল আবু মো: আমিন উদ্দিন আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে আপিল বিভাগের বিজ্ঞ বিচারপতিবৃন্দ, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মহোদয়গণ, প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি মহোদয়গণ, আপিল বিভাগের প্রাক্তন বিচারপতি মহোদয়গণ, হাইকোর্ট বিভাগের প্রাক্তন বিচারপতি মহোদয়গণ, অ্যাটর্নি জেনারেল ও অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সম্পাদক, বিজ্ঞ আইনজীবীবৃন্দ এবং বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

Discover more at Max-Zero

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews

Powered by Max-Zero