1. nurnobi.kuet16@gmail.com : Md Nur Nobi Khan : Md Nur Nobi Khan
  2. admin@manabatarkontho.com : admin24 :
  3. afruja@gmail.com : Afruja Talukder : Afruja Talukder
  4. manabatarkontho@gmail.com : Afroja Talukder : Afroja Talukder
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ঐতিহ্য ধরে রাখতে শিমুলিয়া ঘাটে ফের চালু হচ্ছে ফেরি উপদেষ্টা- সাখাওয়াত হোসেন পরমাণু প্রকল্প নিয়ে ইরানকে যে প্রস্তাব দিলেন পুতিন নিজ দেশের কাছে আর কোনো প্রত্যাশা রাখি না : শবনম ফারিয়া লৌহজংয়ে কৃষি জমি কেটে পকেট তৈরির মহোৎসব, নেতৃত্বে ‘মাটি সুমন’! বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিরপুর অফিস যেন টর্চার সেল SSF এর ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ  চাচির আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেল, ভাইরাল ফারজানা সিথি দাবি করা আলোচিত ভিডিও সংবাদমাধ্যমের কাজ সাংবাদিকতা, নাকি পুলিশগিরি? শাহরুখের স্ত্রী গৌরীর রেস্তোরাঁয় ‘গোপন দরজা’, চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

বেইলি রোডে আগুন-রেস্তোরাঁর অনুমোদন ছিল না : রাজউক

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ১ মার্চ, ২০২৪
  • ১১৫ বার পড়া হয়েছে
ফেসবুক থেকে ছবি নেয়া

রাজধানীর বেইলি রোডে যে ভবনটিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে সে ভবনে রেস্তোরা করার অনুমোদন ছিল না এবং ভবনটি শুধু অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। 

শুক্রবার (১ মার্চ) ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বরাত দিয়ে র‍্যাবের মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন সাংবাদিকদের  এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ভবনটিতে আটটি রেস্তোরাঁ, একটি জুস বার (ফলের রস বিক্রির দোকান) ও একটি চা-কফি বিক্রির দোকান ছিল। ছিল মুঠোফোন ও ইলেকট্রনিকস সরঞ্জাম এবং পোশাক বিক্রির দোকানও। ভবনে অনেক গ্যাস সিলিন্ডার থাকায় সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে যায়।

রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ ও বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) প্রকল্পের পরিচালক আশরাফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ভবনটির এক থেকে সাততলা পর্যন্ত বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। তবে, তা শুধু অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের জন্য। রেস্তোরাঁ, শোরুম (বিক্রয়কেন্দ্র) বা অন্য কিছু করার জন্য অনুমোদন নেওয়া হয়নি।

ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, ভবনের নিচতলায় ‘স্যামসাং’ ও ‘গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার’ নামের দুটি ইলেকট্রনিকস সরঞ্জাম বিক্রির দোকান, ‘শেখলিক’ নামের একটি জুস বার (ফলের রস বিক্রির দোকান) ও ‘চুমুক’ নামের একটি চা-কফি বিক্রির দোকান ছিল। দ্বিতীয় তলায় ‘কাচ্চি ভাই’ নামের একটি রেস্তোরা, তৃতীয় তলায় ‘ইলিয়ন’ নামের একটি পোশাকের দোকান, চতুর্থ তলায় ‘খানাস’ ও ‘ফুকো’ নামের দুটি রেস্তোরা, পঞ্চম তলায় ‘পিৎজা ইন’ নামের একটি রেস্তোরা, ষষ্ঠ তলায় ‘জেসটি’ ও ‘স্ট্রিট ওভেন’ নামের দুটি রেস্তোরা এবং ছাদের একাংশে ‘অ্যামব্রোসিয়া’ নামের একটি রেস্তোরা ছিল। অবশ্য ভবনের ছবিতে সপ্তম তলায় ‘হাক্কাঢাকা’ নামের একটি রেস্তোরাঁর সাইনবোর্ড দেখা যায়, যা ফায়ার সার্ভিসের হিসাবে আসেনি।

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন বেইলি রোডে গিয়ে শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, ভবনটিতে কোনো অগ্নিনিরাপত্তার ব্যবস্থা ছিল না। ঝুঁকিপূর্ণ জানিয়ে ভবন কর্তৃপক্ষকে তিনবার চিঠি দেয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

Discover more at Max-Zero

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Manabatar Kontho
Theme Customized By BreakingNews

Powered by Max-Zero